দেশ বড় রকমের অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে পরতে যাচ্ছে। দেশে কৃত্রিম ডলার সংকট তৈরির করা হচ্ছে। প্রবাসী আয়ে সংকট তৈরি হচ্ছে। জাতিসংঘ থেকে পুলিশ কিছু ডলার আয় করতেন। তা বন্ধ হয়েছে। তৈরী পোশাকে নানা রকম সংকট তৈরী করা হচ্ছে। গার্মেন্টস বন্ধ হচ্ছে। ব্যাপক ধ্বস নামানোর জন্য ডলার ব্যয় করে কিনে আনা সম্পদ আগুনে পুড়ে ছাই হলো গতকাল। চট্টগ্রামে একই ঘটনা ঘটেছিলো। বিদেশ থেকে গত এক বছরে কোন ইনভেস্টমেন্ট আসেনি। ইন্টভেস্টর ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছে। আরেকটি ৭৬ এর মনান্তরের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। তখন যেভাবে চালের কৃত্রিম সংকট তৈরি করা হয়ে ছিলো। আবার সেই পথে যাচ্ছি।  আমাদের পাসপোর্ট এর মান কমেছে। এখন শ্রীলঙ্কা যেতে ভিসা লাগবে। অন্য দেশগুলো ভিসা দিতে চায় না। সামনে হয়তো হজ্জের ভিসা পাওয়া কঠিন হবে। আমরা খেতে না পেলে রোহিঙ্গাদের কি খাওয়াবো। তারা বেরিয়ে আমাদের সাথে হয়তো মিশে যাবে। চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অসাধু ব্যবসায়ীরা জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত। মানুষের আয়ের চেয়ে ব্যয় দ্বিগুণ হয়েছে গত এক বছরে। চুরি ছিন্তাই বেড়েছে। সড়ক অনিরাপদ। সরকারের খাদ্যভান্ডারে কারো নজর নেই।সেখানেও চলছে নিরব লুটপাট। অদক্ষ হাতে দেশের কুটনীতি। এবার ইত্যালির সরকার প্রধান আমাদের তাচ্ছিল্য করলো। ইতালি বাংলাদেশের বড় শ্রম বাজার। এই কালো ধোঁয়ার এখানেই শেষ না।